স্টাপ রির্পোটারঃ
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সামরিক-বেসামরিক মানুষ মিলে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছিল। অথচ বিজয় ছিনতাই করেছিল ভারত।
বুধবার (২ এপ্রিল) বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়নি। পাকিস্তানিদের কাছ থেকে বাংলাদেশের দখল নিয়েছিল ভারতীয়রা। তৎকালীন দেশের ১৯টি মহকুমায় ভারতের কেবিনেট থেকে প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ করা হয়েছিল। দেশের সব থানায় ওসি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিল ভারতীয় সেনারা।
তিনি বলেন, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে থাকতে দেওয়া হয়নি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম.এ.জি ওসমানীকে। তাহলে সেই দিবসটি কীভাবে বাংলাদেশের বিজয় দিবস হয়? ওটা ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের বিজয় দিবস।
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ আমরা সত্যিকারের বিজয় অর্জন করেছিলাম। শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরোধে সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। ১৯ মার্চ এক কুচকাওয়াজের মাধ্যমে ভারতীয় সেনাদের আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়েছিল। তাই বাহাত্তরের ১৯ কিংবা ৩০ মার্চ বাঙালির বিজয় দিবস হওয়া উচিত ছিল। ভারতীয় সেনারা যাওয়ার সময় পাকিস্তানের জমা দেওয়া অস্ত্র, গোলাবারুদ আর বাংলাদেশের সব পাটকল, চিনিকল ও শিল্প কলকারখানার যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে যায়। স্বাধীন দেশের সব সম্পদ লুট করে নিয়ে যায়। আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিল বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। সামরিক-বেসামরিক মানুষ মিলে দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে দেশ স্বাধীন করেছিল। অথচ বিজয় ছিনতাই করেছিল ভারত।
বুধবার (২ এপ্রিল) বিকেলে বাবুগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঈদ পুনর্মিলনী উপলক্ষ্যে এক মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হয়নি। পাকিস্তানিদের কাছ থেকে বাংলাদেশের দখল নিয়েছিল ভারতীয়রা। তৎকালীন দেশের ১৯টি মহকুমায় ভারতের কেবিনেট থেকে প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ করা হয়েছিল। দেশের সব থানায় ওসি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিল ভারতীয় সেনারা।
তিনি বলেন, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে থাকতে দেওয়া হয়নি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জেনারেল এম.এ.জি ওসমানীকে। তাহলে সেই দিবসটি কীভাবে বাংলাদেশের বিজয় দিবস হয়? ওটা ছিল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারতের বিজয় দিবস।
এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১৯৭২ সালের ৩০ মার্চ আমরা সত্যিকারের বিজয় অর্জন করেছিলাম। শেখ মুজিবুর রহমানের অনুরোধে সেদিন বাংলাদেশ থেকে সব ভারতীয় সৈন্য প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। ১৯ মার্চ এক কুচকাওয়াজের মাধ্যমে ভারতীয় সেনাদের আনুষ্ঠানিক বিদায় জানানো হয়েছিল। তাই বাহাত্তরের ১৯ কিংবা ৩০ মার্চ বাঙালির বিজয় দিবস হওয়া উচিত ছিল। ভারতীয় সেনারা যাওয়ার সময় পাকিস্তানের জমা দেওয়া অস্ত্র, গোলাবারুদ আর বাংলাদেশের সব পাটকল, চিনিকল ও শিল্প কলকারখানার যন্ত্রপাতি খুলে নিয়ে যায়। স্বাধীন দেশের সব সম্পদ লুট করে নিয়ে যায়।
প্রধান উপদেষ্টাঃ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম খান,অবসরপ্রাপ্ত সেনা সার্জেন্ট।। সম্মানিত উপদেষ্টাঃ সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ আমজাদ হোসেন রতন ।। সিনিয়র সাংবাদিকঃ ডা.এম এ মান্নান ।। সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ রেজাউল করিম ।। নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ সোলায়মান হোসাইন ।। বার্তা সম্পাদকঃ জাকারিয়া আল ফয়সাল।
যোগাযোগঃঠিকানা: হাসেম মার্কেট, কুরগাও, নবীনগর, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা 1216। রোড নাম্বার 733 হো নাম্বার 805 ফোন: +65 8541 3954, 01894589037,মেইল:dailynewsbangla24info@gmail.com
Copyright ©️ 2024 in Daily News Bangla 24