1. dailynewsbangla756@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ০১:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ডেইলি নিউজ বাংলা ২৪ এ সারাদেশে জেলা ও উপজেলা, ক্যাম্পাস, ব্যুরো প্রধান  প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যোগাযোগঃ-01606638418.
শিরোনাম
জামায়াত দেশকে অস্থিতিশীলতার দিকে নেওয়ার চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল স্বাধীন বিরোধী শক্তিকে মাথাচাড়া দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হবে না:নাজমুল হাসান অভি ঝালকাঠিতে বন্ধ ব্রিজের কাজ শেষ করার দাবিতে মানববন্ধন, র‌্যালী ও সড়ক অবরোধ আশুলিয়ায় বকেয়া বেতন পরিশোধ না করে তিন কারখানা বন্ধ, সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ নির্বাচনের বিষয়টি একান্তই নির্বাচন কমিশনের ব্যাপার : আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বাগআঁচড়ায় প্রবীণ ভোটারদের সাথে মতবিনিময় করলেন মফিকুল হাসান তৃপ্তি শার্শা উপজেলার এসএসসি পরীক্ষা-২০২৫ এ জিপিএ-৫ অর্জনকারী কৃতী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিলেন শহীদ জিয়াউর রহমান: ড. খোন্দকার বাবলু “কৃষকের ঘাম, শ্রমিকের মজুরি ও তরুণের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করবে বিএনপি”— এস. এ. জিন্নাহ কবির ঠাকুরগাঁওয়ে শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন কিশোরকণ্ঠ মেধাবৃত্তি পরীক্ষা-২০২৫

সীমান্তে ফেলানী হত্যার বিচার, ১৪ বছর ঝুলন্ত ভারতীয় আদালতে

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১২৮ বার

রফিকুল ইসলাম রফিক, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি :

আমার নিরপরাধ কিশোরী মেয়েটাকে পাখির মত গুলিকরে মারলো। মৃত্যু যন্ত্রণায় শুধু পানি পানি করে চিৎকার করছিল। এক ফোঁটা পানিও তারা দেয়নি। তার লাশ কাঁটাতারে উলটো ঝুলিয়ে রাখছিলো। ১৪ বছর আগের প্রকাশ্য এ নির্মম হত্যাকান্ডের বিচার এখনো ঝুলিয়ে আছে ভারতের আদালতে। বিচার প্রকৃয়া সম্পুর্ন হতে আর কতকাল অপেক্ষা করতে হবে! নতুন সরকারের কাছে এমনটাই প্রশ্ন ফেলানীর বাবা-মা এবং স্হানীয়দের।

২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে বাবার সাথে কাটাতারের বেড়া পার হওয়ার সময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষের গুলিতে নির্মমভাবে হত্যার শিকার হন বাংলাদেশি কিশোরী ফেলানী খাতুন। ঘটনার দুই বছর পর ২০১৩ সালের ১৩ আগষ্ট ভারতের কোচবিহারে বিএসএফের বিশেষ কোর্টে শুরু হয় এ হত্যাকাণ্ডের বিচার। ফেলানীর বাবা ও মামার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ৬ সেপ্টেম্বর অভিযুক্ত বিএসএফ সদস্য অমিয় ঘোষকে খালাস দেওয়া হয়। রায় প্রত্যাখান করে পুনরায় বিচার দাবির পর দ্বিতীয় দফায় তাকে খালাস দেওয়া হয়। পরে ভারতের মানবাধিকার সুরক্ষা মঞ্চ ফেলানীর বাবার পক্ষে দেশটির সুপ্রীম কোর্টে রিট পিটিশন করে। এরপর বারবার শুনানির তারিখ পিছিয়ে দেয়া হয়। সর্বশেষ ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারি নতুন দিন ধার্য করা হলেও রহস্যজনক ভাবে বিচার প্রকৃয়া বন্ধ রয়েছে। মেয়ে হত্যার বিচার না পাওয়ার বিষয়ে বিগত সরকারের অবহেলাকে দায়ী করলেন ফেলানীর বাবা-মা ও স্বজনরা।
ফেলানীর বাবা নূরুল ইসলাম বলেন, ফেলানী হত্যার ১৪ বছর হলেও এখন পর্যন্ত বিচার পাই নাই। ভারতীয় সুপ্রিমকোর্টে গেলাম, কয়েকবার শুনানির তারিখ দিলেও তা পিছিয়ে গেছে। আমার মেয়ে ফেলানী হত্যাকারীর বিচার মরার আগে দেখে যেতে চাই।’
ফেলানীর মা জাহানারা বেগম বলেন, নতুন সরকারের কাছে আমার একটাই দাবি, বিচারটা যাতে আন্তর্জাতিক আদালতে হয়।’
বাদীপক্ষের আইনজীবী এস. এম. আব্রাহাম লিংকন বলেন, ‘ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টে যে আবেদনটা করা হয়েছে, যে রিটটি রয়েছে, সেটি নিষ্পত্তি হলে শুধু যে ন্যায়বিচারই হবে, তা নয়। আমি মনে করি ভবিষ্যতে আমাদের বর্ডার ম্যানেজমেন্টসহ, খুন-খারাবি কমে আসবে।

রফিকুল ইসলাম রফিক
কুড়িগ্রাম

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Archive Calendar

নভেম্বর ২০২৫
সোম মঙ্গল বুধ বৃহঃ শুক্র শনি রবি
« অক্টো    
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
 

©All rights reserved © Daily newsbangla24.