1. dailynewsbangla756@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ০৬:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ডেইলি নিউজ বাংলা ২৪ এ সারাদেশে জেলা ও উপজেলা, ক্যাম্পাস, ব্যুরো প্রধান  প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যোগাযোগঃ-01606638418.
শিরোনাম
মিটফোর্ডে প্রকাশ্যে নির্মম খুন: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, টিটনের ৫ দিনের রিমান্ড পাথর দিয়ে হত্যাসহ সন্ত্রাস-চাঁদাবাজির প্রতিবাদে নাগরপুরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত বিএনপি থেকে ড. ফয়জুল হকের পদত্যাগ, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়াইয়ের ঘোষণা করিমগঞ্জে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত মিটফোর্ডে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ স্বরূপ জবি ছাত্রদল নেতার পদত্যাগ মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে এবার উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়; বিচার দাবী শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দলগুলো ঐক্যমত হলে আগামী ৫ আগষ্ট জুলাই ঘোষনা পত্র: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বুড়িচংয়ে বাঁধন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের উদ্যোগে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিশ্লেষক ড. ইমরান আনসারীকে নাগরিক সংবর্ধনা বারহাট্টায় ৩১ দফা রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে ড্যানীর গণসংযোগ শিক্ষক কন্যা নুসরাত ডাক্তার হতে চায়শিক্ষক কন্যা নুসরাত ডাক্তার হতে চায়

নওগাঁ ভাবিচায় নান্দনিক মসজিদটি বিলুপ্তির পথে দেখার কেউ নেই

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫
  • ৭০ বার

 

উজ্জ্বল কুমার সরকার:

নওগাঁ জেলার নিয়ামতপুর উপজেলার ধরমপুর গ্রামের ভাবিচা ইউনিয়নে দাঁড়িয়ে আছে এক শৈল্পিক ও নান্দনিক কারুকাজে নির্মিত একটি মসজিদ দেখার কেউ নেই।

যেটি বর্তমানে এলাকাবাসীর কাছে ‘ভাঙা মসজিদ’ নামে পরিচিত। স্থাপত্য কৌশল ও নির্মাণশৈলীতে অনন্য এই মসজিদটি কালের সাক্ষী হয়ে আছে।
এই মসজিদটি কত বছর আগে নির্মিত হয়েছিল, তার নির্ভরযোগ্য তথ্য মেলেনি।

তবে প্রাচীন এক শিলালিপির ভিত্তিতে
ধারণা করা হয়, ১৭০০ সালের দিকে মসজিদটি নির্মিত হয়। অনেকে মসজিদের নকশা দেখে একে মোগল আমলের স্থাপত্য বলে মনে করেন। আবার গ্রামের প্রবীণদের মতে, এই মসজিদটির নির্মাণকাল ঐতিহাসিক কুসুম্বা মসজিদের সময়কালেই পড়ে।

১৯২০ সালের ভূমিকম্পে মসজিদটির নয়টি গম্বুজ ভেঙে পড়ে। এর পর থেকেই উপরের অংশ ফাঁকা হয়ে যায় এবং শুরু হয় ধ্বংসের যাত্রা। আশির দশক থেকে মসজিদটির অবস্থা আরও নাজুক হতে থাকে।

দেয়ালে বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে, চারপাশে গজিয়েছে আগাছা। নামাজ পড়ার অনুপযোগী হয়ে পড়ায় এলাকাবাসী পরে পাশেই একটি নতুন মসজিদ নির্মাণ করেন।

ধরমপুর পাইকপাড়া-মন্ডলপাড়া হাফিজিয়া মাদরাসার সাধারণ সম্পাদক মো. মহসিন আলী বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদের জমির পরিমাণ ১৩ শতাংশ। ২০ বছর আগেও এটি অনেক সুন্দর ছিল। শুধু দুই ঈদের নামাজ এখানে আদায় হতো।

শেষ ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয় ২০০০ সালে। বাপ-দাদাদের মুখে শুনেছি, ১৯২০ সালের ভূমিকম্পে ৯টি গম্বুজসহ মসজিদের কিছু অংশ ধসে পড়ে। এরপর থেকেই এটি ভাঙা মসজিদ নামে পরিচিত হয়। মসজিদের বড় বড় পাথর ৩০-৩৫ বছর আগে কে বা কারা চুরি করে নিয়ে গেছে।

এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি আনিছুর রহমান জানান, বিভিন্ন সময় কিছু কর্মকর্তা এসে মসজিদটি পরিদর্শন করেছেন। গত বছর প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তা গ্রামবাসীদের সঙ্গে নিয়ে মসজিদটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করেন এবং ছবি তোলেন। তবে এরপর আর কোনো খোঁজখবর নেই।

এক সময়ের স্থাপত্যশৈলীতে অনন্য এ মসজিদটি এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে। স্থানীয়দের দাবি, দ্রুত এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হোক, যাতে পরবর্তী প্রজন্ম এর গৌরবময় অতীত সম্পর্কে জানতে পারে।
নওগাঁ#

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Archive Calendar

জুলাই ২০২৫
সোম মঙ্গল বুধ বৃহঃ শুক্র শনি রবি
« জুন    
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০৩১  
 

©All rights reserved © Daily newsbangla24.