রিকি শেখ:
বসন্তের আগমণে গোপালগঞ্জের প্রকৃতি পলাশ ফুলের রঙিন পাঁপড়ির সাজে সেজে উঠেছে। পলাশ ফুল মুগ্ধতা ছড়িয়ে জানান দিচ্ছে বসন্ত এসে গেছে!
গ্রামীণ আবহে আগে হরহামেশাই রাস্তার ধারে দেখা যেতো পলাশ ফুল। প্রকৃতি রাঙিয়ে চোখ ধাঁধানো গাঢ় লাল রঙের অপরূপ সে পলাশের দেখা মিলেছে গোপালগঞ্জের গামেগঞ্জে।
পাখির কলকাকলি বসন্তের অপরূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে ডাকে আপন সুরে। ঋতুরাজের রূপ দেখে প্রকৃতিপ্রেমী প্রাণীকূলও মেতে উঠেছে মিলনের আনন্দে।
প্রায় ৫৫ একরের ওপর প্রতিষ্ঠিত গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গোপালগঞ্জের (বশেমুরবিপ্রবি) ক্যাম্পাসের লাইব্রেরি ভবনের সামনে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে দুটি পলাশগাছ। গাছ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুটবল মাঠ, শহীদ মিনার চত্বরে পলাশ ফুলের রক্তিম আভা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এর সামনে চওড়া পাঁপড়ি পেছনে দুটি ডানার মতো ছড়ানো এবং দুটি একসঙ্গে বাঁকানো এবং পাখির ঠোঁটের মতো অরণ্যের অগ্নিশিখা লাল পলাশ।
পলাশের সৌন্দর্যে মন কেড়েছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদেরও। প্রিয়তমার হাতে শোভা পাচ্ছে গাছ থেকে ঝরে পড়া পলাশ ফুল। কেউ-বা আবার ক্যামেরায় নিজেকে ফ্রেমবন্দিও করছেন।
বসন্তের আগমণে মুগ্ধ সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী মানসিতা কবির শিওনা বলেন, পলাশ ও শিমুলফুল আমাদের প্রকৃতির সেরা উপাদান।
একই বিভাগের শিক্ষার্থী অনিক দাস বলেন, শীতের জড়তাকে কাটিয়ে প্রকৃতিকে আবার রাঙিয়ে তুলতে আমরা পলাশ ও শিমুল ফুলকে দেখতে পাই। বর্তমানে পলাশ ও শিমুল ফুল তেমন একটা দেখা যায় না। পলাশ ও শিমুল ফুলগাছ হারিয়ে যাচ্ছে।এ বিষয়ে জেলা কালচারাল অফিসার ফারহান কবীর সিফাত বলেন, পলাশ ও শিমুলগাছ প্রায় বাড়িতে বাড়িতে দেখা যেতো। প্রকৃতিকে ধ্বংস করে নগরায়ণের ছোঁয়ায় এগাছ এখন হুমকির মুখে! ফলে পাখিরাও তাদের আবাসস্থল হারিয়ে ফেলছে!
প্রধান উপদেষ্টাঃ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম খান,অবসরপ্রাপ্ত সেনা সার্জেন্ট।। সম্মানিত উপদেষ্টাঃ সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ আমজাদ হোসেন রতন ।। সিনিয়র সাংবাদিকঃ ডা.এম এ মান্নান ।। সম্পাদক ও প্রকাশক: মোঃ রেজাউল করিম ।। নির্বাহী সম্পাদক: মোঃ সোলায়মান হোসাইন ।। বার্তা সম্পাদকঃ জাকারিয়া আল ফয়সাল।
যোগাযোগঃঠিকানা: হাসেম মার্কেট, কুরগাও, নবীনগর, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা 1216। রোড নাম্বার 733 হো নাম্বার 805 ফোন: +65 8541 3954, 01894589037,মেইল:dailynewsbangla24info@gmail.com
Copyright ©️ 2024 in Daily News Bangla 24