1. mahamudreja02@gmail.com : নিউজ ডেস্ক : নিউজ ডেস্ক
  2. presssoliman06@gmail.com : naim :
  3. dailynewsbangla756@gmail.com : বার্তা বিভাগ : বার্তা বিভাগ
শনিবার, ২৪ মে ২০২৫, ১২:৪২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ডেইলি নিউজ বাংলা ২৪ এ সারাদেশে জেলা ও উপজেলা, ক্যাম্পাস, ব্যুরো প্রধান  প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। যোগাযোগঃ-01606638418.
শিরোনাম
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু আশুলিয়ায় অবসরপ্রাপ্ত মেজর এর বিরুদ্ধে জমি সহ বাড়ি দখলের অভিযোগে এলাকাবাসীর মানববন্ধন বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী আশুলিয়া হত্যা মামলায় উপজেলা মহিলা লীগের সভাপতি গ্রেপ্তার নেত্রকোনায় সাংবাদিকের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন সরকারি পাঠ্যবই চুরির ঘটনায় কুড়িগ্রামে অ্যাকাডেমিক সুপারভাইজার আটক জনাব খন্দকার আরিফ এর স্বদেশ গমন উপলক্ষে বিদায় সংবর্ধনায় আয়োজন করা হয়েছে জামায়াতের নেতার বিরুদ্ধে জমি দখলও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগে মানববন্ধন বিক্ষোভ চাতলপাড় ডিগ্রী কলেজের গভর্নিং বডি নির্বাচনের ফল ঘোষণা, বিজয়ী ৩, এর মধ্যে ৩ জনের ভোট সমান পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর পায়ের রগ কেটে দিল দুর্বৃত্তরা

কচুরিপানায় দিশেহারা চলনবিলের  কৃষক

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৬৮ বার

 

কাবিল উদ্দিন কাফি, সিংড়া(নাটোর)প্রতিনিধিঃ 

কৃষি প্রধান চলনবিলের মাঠ জুড়ে এখন কচুরী পানার স্তুপ আর স্তুপ। বন্যার পানি নেমে গেলেও জমি থেকে নামেনি কচুরীপানা। ফলে বোরোধান চাষে দিশেহারা হয়ে পড়েছে কৃষক। জমি থেকে কচুরী পানা অপসারণে বাড়তি খরচ গুনতে হচ্ছে তাদের।

নাটোরের সিংড়া উপজেলার চলনবিল অধ্যুষিত সাতপুকুরিয়া, ডাহিয়া, আয়েশ, বেড়াবাড়ি সহ বিভিন্ন মাঠ ঘুরে  কৃষকদের জমি থেকে কচুরী পানা অপসারণের চিত্র দেখা গেছে। কৃষকরা বলছেন বোরো ধান আমাদের সব চেয়ে বড় অর্থকরী ফসল। এই আবাদের আগে কচুরী পানা অপসারণ আমাদের জন্য গলার কাটা হয়ে দাড়িয়েছে।

উপজেলার সাতপুকুরিয়া গ্রামের কৃষক তুহিন ও ডাহিয়া গ্রামের কৃষক আসাদুল  জানান,   প্রথমে কচুরী পানার উপরে ঘাস মারা বিষ স্প্রে করতে হয় । বিষ স্প্রে করার ৪ থেকে ৫ দিন পর কচুরীপানা মরে পঁচে যায়। এর ঠিক সপ্তাহ খানেক পর  রোদে শুকিয়ে গেলে এই মরা পঁচা কচুরীপানা আগুনে পড়াতে হয়। এর পর শ্রমিক দিয়ে পরিস্কার করতে হয়।  সব মিলে জমি থেকে কচুরীপানা পরিস্কার করতে  ১৫ থেকে ২০ দিন সময় লাগছে তাদের।   এতে প্রতি বিঘায় তাদের খরচ হচ্ছে ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা। কৃষকরা জানায়,  বোরো ধান চাষ করে যে লাভের আশা ছিল এবছর জমি পরিষ্কার করতে যে পরিমাণ খরচ হচ্ছে  তাতে লোকসানের আশঙ্কা করছেন তারা।

এদিকে কচুরী পানা ধবংসে যত্রতত্র ভাবে  অতিমাত্রায় ক্ষতিকর  কীটনাশক ব্যবহারে হুমকিতে পড়েছে চলনবিলের জীববৈচিত্র্য। অনুমোদিত ছত্রাকনাশক ব্যবহারের দাবি পরিবেশ কর্মীদের।

 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা খন্দকার ফরিদ জানান, চলতি মৌসুমে সিংড়া উপজেলায় বোরোধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ হাজার ৬০০ হেক্টর জমি।  চলনবিলের নীচু এলাকার কিছু মাঠে বর্ষার সময়ে ভেসে আসা কচুরী পানার স্তুপ জমেছে। আমরা কৃষকদের  কচুরী পানা ধবংসের জন্য ছত্রাকনাশক  স্পৈ করার পরামর্শ দিচ্ছি। এছাড়া কচুরীপানা আগুনে না পুড়িয়ে জমিতেই স্তুপ করে জৈব সার তৈরী করার   পরামর্শ দিচ্ছি।  কৃষি বিভাগ সবসময়ই কৃষকদের পাশে থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করে যাচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ

Archive Calendar

মে ২০২৫
সোম মঙ্গল বুধ বৃহঃ শুক্র শনি রবি
« এপ্রি    
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১  
 

©All rights reserved © Daily newsbangla24.