নাসের আবু খালেদ, কুয়েত প্রতিনিধি:
৪০ কোটি ছড়িয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব জরিপ, সংস্থার মুখপাত্র সাইয়িদ মুহম্মদ আক্তার ই-কামাল। তিনি বলেন, গত ২৭ মার্চ জনসংখ্যার একইভাবে দেওয়া হচ্ছে।
এর অবস্থান কাজ করছে বিভিন্ন এনজিও।
(১৬ অক্টোবর অক্টোবর) এক বিবৃতিতে জনসংখ্যার নতুন এই চিত্র প্রকাশ করে বিশ্ব জরিপ সংস্থা।
আক্তার-কামাল বলেন, ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত মুসলিম জনখ্যা ছিল প্রায় ১৭ কোটিসংখ্যা। থেকে বিগত ২৭ জনসংখ্যার একই হিসাবে দেওয়া হচ্ছে।
তারপরে সরকারই নির্বাচন জনসংখ্যার সংখ্যা লুকিয়ে রাখতে চেয়েছে। এর অনেক অনেক কাজ করেছে বিভিন্ন এনজিও।
দেশের জনসংখ্যা বিদেশি দাতা সংস্থা কম দেওয়া সংস্থা তাহবিলের সঠিক ব্যবহার করা হয়েছে এমনটিই ছিল জনসংখ্যা কমার আসসাল উদ্দেশ্য। জনসংখ্যা কমানো বা জনসংখ্যা বেশি দেখালে বিদেশী তহবিল আসা বন্ধ করা যাবে- এমন আশঙ্কা করা হয়েছে জনসংখ্যার সংখ্যাকে বিবৃতিতে বলা হয়েছে।
স্বতন্ত্রের পর জনসংখ্যা কত গুণমান থেকে তার একটা সমান আমরা- আমরা মোট জনসংখ্যা করেছি ৯ কোটি। তখনকার হিসাবে আসন জনসংখ্যা ছিল ৫ কোটি। শাহ পর শেখ বললেন- বাংলাদেশ স্বাধীন জনসংখ্যা সাত লাখ। (স্বাধীন রাজনীতি আদমশুরি ১৯৭৪ অনুযায়ী- নির্বাচনে জনখ্যা ছিল ৭ কোটি ৬৪ তারিখ প্রথম সংখ্যা)
জিয়াউর রহমান (১৯৭৭ সাল) ক্ষমতায় প্রার্থী পর বললেন- দেখা জনসংখ্যা ৯ কোটি। এরশাদ (১৯৮২ সাল) ক্ষমতায় বসার পর বললেন- দেখা জনসংখ্যা ১১ কোটি। ১৯১ তারিখে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় প্রার্থীর পর পর দিল, নির্বাচনে জনখ্যা ১৬ কোটি। তারপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী সরকার ক্ষমতায় এসেছে, পরিস্থিতি জনসংখ্যা ১৭ কোটি কোটি টাকা। সেই ১৭ কোটি দেশের জনসংখ্যা কি আর বাড়েনি?
তিনি আরও বলেন, আমরা যদি ১৯৬৯ সাল থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ২৭ তারিখের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার জানতে, তাহলে দেখতে পাই সোয়া তিন গুণেরও (৩.২৬ গুণ) বেশি। তাহলে ১৯৯৬ থেকে ২০২৪ এই ২৮ বছর জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ৩/৪ গুণ বাড়ার কথা। কারণ পূর্বের চেয়ে গড় আয়ু হচ্ছে। বর্তমানে ৪০ কোটি জনসংখ্যা ধরলে পরিচয় আড়াই গুণের কম (২.৩৫) গুণমান হয়। ক্ষমতাই বাস্তবতা- বর্তমানে বর্তমান জনসংখ্যা ৪০ কোটি পাওয়া গেছে। আর সোয়া তিন গুণ সমান জনসংখ্যা প্রায় ৫৫ কোটি।
বিবৃতিতে আদমশুমারি সম্পর্কে তথ্যের পক্ষে সম্পূর্ণ ভুল ও প্রতারণামূলক বলে উল্লেখ করা হয় এবং এমন জরিপে ভুল তথ্য দেওয়া হয় দাবী বাংলাদেশ আদমশুমারী থেকে।
Leave a Reply